দ্য মোস্ট স্টাইলিশ উইম্যান পুরষ্কার পেয়েছেন ‘হেলেন মিরেন’

অস্কার-বিজয়ী তারকা হেলেন মিরেন (৬৩) ‘দ্য মোস্ট স্টাইলিশ উইম্যান’ পুরষ্কার পেয়েছেন। ‘ইন্সপিরেশন অ্যাওয়ার্ডস ফর উইমেন’-এর অনুষ্ঠানে লম্বা স্কার্ট ও জ্যাকেটের সমন্বয়ে রুচিশীল পোশাকে হাজির হয়ে তিনি সবচেয়ে কেতাদুরস্ত পোশাক পরা নারীর খেতাব জয় করেন। এই কিংবদন্তি অভিনেত্রীর এ সাজের কাছে হার মানেন কেইরা নাইটলি, ইয়াসমিন লে বন ও অ্যাগিনেস ডেইন।

helen-mirren-white-dress

হেলেন মিরেনের আরেকটি নতুন খবর হচ্ছে, তিনি বিশিষ্ট পরিচালক জুলি টেমুরের নতুন ছবিতে অভিনয় করছেন। শেক্সপিয়ারের বিখ্যাত নাটক দ্য টেম্পেস্ট-এর কাহিনী অবলম্বনে ছবিটি নির্মাণ করা হবে। নভেম্বরে হাওয়াই দ্বীপে এ ছবির শুটিং শুরু হবে।

উৎস : প্রথমআলো ২০০৮

সাহিত্যে নোবেল জিতলেন ফ্রান্সের লো ক্লেজিও

সাহিত্যে এ বছর নোবেল পুরস্কার জিতেছেন খ্যাতনামা ফরাসি লেখক জ্যঁ-মারি গুস্তাভ লো ক্লেজিও। সুইডেনের নোবেল কমিটি বৃহস্পতিবার এ ঘোষণা দিয়েছে। ১৯৮৫ সালের পর এই প্রথম কোনো ফরাসি লেখক সাহিত্যে নোবেল পেলেন।

এর আগে ফ্রান্সে রাজনৈতিক আশ্রয়প্রাপ্ত ও পরে ফরাসি নাগরিকত্ব গ্রহণকারী চীনা লেখক গাও জিংজিয়ান ২০০০ সালে এবং ফ্রান্সে জন্ম নেয়া সাহিত্যিক কো¬ড সিমোন ১৯৮৫ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পান। মজার ব্যাপার হলো, ১৯০১ সালে সাহিত্যে প্রথম নোবেল পুরস্কারটিও পেয়েছিলেন একজন ফরাসি কবি।

ল্যে ক্লেজিও পুরস্কার হিসেবে এক কোটি সুইডিশ ক্রোন (১৪ লাখ ডলার) পাবেন। অ্যাডভেঞ্চারধর্মী উপন্যাস, প্রবন্ধ ও শিশু সাহিত্যে অবদানের জন্য লো ক্লেজিওকে এ পুরস্কার দেওয়া হয়েছে।

Read More

সময়ের সেরা গেইম কালেকশন (আপডেটেড)

সমপ্রতি শেষ হলো ভিডিও গেম ইন্ডাস্ট্রির সবচেয়ে বড় ট্রেড শো ‘ই-থ্রি'[। আর এই শো’তে যে গেইমগুলো ঝড় তুলেছে সেগুলোর অনেকগুলোই হয়তো আপনার সংগ্রহে নেই। সেগুলো সংগ্রহ করার এটাই সময়! এরকম কিছু গেমের মধ্যে রয়েছে- গ্রান্ড থেফ্‌ট অটো ৪, লস্ট ওডেসি এবং অবশ্যই প্রফেসর লেটন অ্যান্ড দ্য কিউরিয়াস ভিলেজ। আসুন তাহলে দেখি, কী আছে এখন পর্যন্ত এ বছরের সেরা এই গেইমগুলোতে।

গ্রান্ড থেফ্‌ট অটো ফোর
হ্যাঁ, বিখ্যাত গেম জিটিএ-র এই সর্বশেষ সংস্করণেও এর গল্প বলার সেই অনন্য ভঙ্গিটি থাকছে। তবে অপরাধী জীবন যাপন বোধহয় এর আগে এতটা মজার GrandTheftAuto.gifছিল না, যতটা আছে এই গেমে। এটি সম্ভব হয়েছে এই গেমে আগের চাইতে অনেক বেশি শ্বাসরুদ্ধকর অভিযান এবং নষ্ট পঁচা শহরের একেবারে পুঙ্ক্ষানুপুঙ্খ দৃশ্যায়ন সংযোজনের কারণে।

তবে শুরুতেই বলে নেওয়া ভালো, গ্রান্ড থেফ্‌ট অটো ৪ কিন’ বাচ্চাদের জন্য নয় মোটেই। এতে আছে রক্তের হোলি খেলা, কিছুটা নগ্নতা এবং প্রায় অবিরাম অশ্রাব্য ভাষা। এবং অবশ্যই এটি দারুণ বিনোদনমূলক!

এই গেমের কাহিনী নির্মিত হয়েছে নিকো বেলিচ নামের এক পূর্ব ইউরোপিয়ানকে কেন্দ্র করে। বেলিচ সদ্য আমেরিকায় আগমন করেছে। সে লিবার্টি সিটি (দেখতে প্রায় হুবহু নিউইয়র্ক সিটির মতো!) তে পদার্পণ করার পর তাকে অভিনন্দন জানায় তার কাজিন রোমান। রোমান প্রায় দশ বছর ধরে আমেরিকায় থাকে।

Read More

আইফোন থ্রিজি বিক্রির পরিমাণ প্রায় ১০ মিলিয়ন

বাজারে আসার সাথে সাথে সারা বিশ্বেই তুমুল আলোড়ন সৃষ্টিকারী অ্যাপলের আইফোন থ্রিজি মোবাইল ফোনের বিশ্বজুড়ে বিক্রির পরিমাণ প্রায় ১০ মিলিয়ন। প্রাথমিক অবস্থায় অ্যাপল তাদের থ্রিজি প্রযুক্তি সম্বলিত আইফোন বিক্রির লক্ষ্যমাত্রা ১০ মিলিয়ন নির্ধারণ করেছিল। যদিও তাদের নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আইফোন থ্রিজি মোবাইল ফোন বিক্রির পরিমাণ ১০ মিলিয়ন-এ পৌছুতে সক্ষম হয়নি। তথাপি ব্যবসা সফল পণ্য হিসেবে সারাবিশ্বে অ্যাপলের চাহিদা বৃদ্ধির কারণে তা অচিরেই অর্জিত হবে।

উৎস : ইত্তেফাক ২০০৮

বিশ্বর সবচেয়ে দামি মোবাইল ২ কোটি ৫৬ লাখ টাকা

বিশ্বের সবচেয়ে দামি মোবাইল ফোন তৈরি করেছে সুইস ইন্টারনেট ফোন কোম্পানি ভিআইপিএন। দশমিক ২৫ ক্যারাটের ডায়মন্ডের কন্ট্রোল বাটনসহ ‘দি ব্লাক ডায়মন্ড’ নামের এ মোবাইলটির দাম ২ লাখ পাউন্ড, যা বাংলাদেশি টাকায় ২ কোটি ৫৬ লাখ। এ সেটটির ডিজাইন করেছেন, বিখ্যাত সেট ডিজাইনার জ্যারেন গুহ। সেটটির বডি তৈরি করা হয়েছে মূল্যবান টাইটানিয়াম ধাতু দিয়ে। এতে সেনসিটিভ টাচ কি-প্যাড, ক্যামেরা ও মোমোরি কার্ড স্লট, মিরর ফিনিস সেল প্রভৃতি বিদ্যমান। জানা গেছে, এ মোবাইল ফোন সেটটির শুধু কন্ট্রেল বাটনেই নয়, আরো অনেক স্থানে রয়েছে ডায়মন্ডের প্রলেপ। জ্যারেন গুহ এর আগেও সনি এরিকসনসহ অনেক দামি ব্ল্যাক ডায়মন্ডের মোবাইল তৈরি করলেও এটিই হলো বিশ্বের সবচেয়ে দামি মোবাইল ফোন। সবচেয়ে মজার ঘটনা হলো এটি নিমিষেই রং বদলাতে পারে। এর রং রুপালি কিন্তু চালু অবস্থায় নিমিষেই নিকষ কালো রং ধারণ করতে পারে। ভিআইপিএন আপাদত ৫টি এ ধরনের দামি মোবাইল ফোন তৈরে করেছে। ইতোমধ্য এ সেটটি কিনতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে অনেক বিখ্যাত ব্যাক্তি।

উৎস : আমার দেশ ২০০৮