ক্যালিফোর্নিয়ার ডেথ ভ্যালী ন্যাশনাল পার্ক এ অবস্থিত প্যানামিন্ট পাহারের উত্তরের দিকের রেস-ট্রাক প্লায়া নামক লেক/হৃদ বেশিরভাগ সময়ই থাকে শুকনো। এই জন্য একে ড্রাই লেক বা শুকনো হৃদ বলে। ইহা ‘সেইলিং স্টোন’ এর জন্য বিখ্যাত। যেখানে পাথরখন্ডগুলি অদ্ভুতভাবে নড়াচড়া করছে। এক স্থান থাকে অন্য স্থানে সরে আসছে, ঠিক যেমন কোন গাড়ি চলাচল করে।
পৃথিবীর সবথেকে বিস্ময়কর এবং জটিলতায়-ঘেরা রেললাইনগুলি
পৃথিবীর সব থেকে বিস্ময়কর এবং জটিলতাময় রেললাইন রয়েছে জার্মানির ফ্রাঙ্কফুর্ট নামক অঞ্চলে। ছবিতে দেখলে কেউই বিশ্বাস করতে চাইবে না যে এটা সত্যিকারের দৃশ্য। অনেকেই বলবে, রেললাইন এমন হয় নাকি ? বা কেন এমন করে রেললাইন করতে যাবে ? কিন্তু হ্যাঁ, এটা আসলেই সত্যি।
আর এর থেকেও মজার কথা হচ্ছে, এখনও পর্যন্ত শোনা যায় নি যে জার্মানির সেই ফ্রাঙ্কফুর্ট এ কোন রেল এক্সিডেন্ট হয়েছে।
রেলওয়ে সিগন্যাল সম্পূর্ণরূপে অটোমেটেড যা নতুন এক ধরনের টেকনোলজির দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। কোন ট্রেনের অপেক্ষা করতে হয় না লেভেল ক্রসিং এর জন্য। এক সুন্দর সিস্টেমে সব কিছুই চলছে। এবং সবাই নির্ভয়েই সেই টেকনোলজির উপর বিশ্বাস রেখেই যাতায়াত করে যাচ্ছে। জার্মানির এই রেলওয়েটা অনেক ব্যস্ততাপূর্ন এলাকাতে পরিণত হয়েছে যা সত্যি বিস্ময়কর!
নিচে রেললাইনগুলির কিছু ছবি দেখানো হল :
তিমি মাছ : পৃথিবীতে একাকীত্বই আজ যার সঙ্গী
২০০৪ সালে নিউ ইয়র্ক টাইমস এর একটি আর্টিকেলে এই তিমি (মেয়ে তিমি) মাছটিকে নিয়ে লেখা হয়। তিমি মাছটির পৃথিবীতে কেউ নেই। একাকিত্বভাবেই ঘুরে বেড়ানো তার কাজ। একাকীত্বকে মেনে নেয়া ছাড়া কোন কিছুই তার করার নেই। বিজ্ঞানীরা এই তিমিটিকে ১৯৯২ সাল থেকেই দেখে আসছে এবং তারা কিছু সমস্যাও বেড় করলো :
সে অন্যান্য তিমির মত না। অন্যান্য তিমি মাছদের মত তার কোন বন্ধু নেই, কোন পরিবার নেই। সে কোন কোন জাতিভুক্ত না বা কোন দল নেই। তাকে ভালোবাসার কেউ নেই। অনেকেই আমরা জানি তিমিরা গান গাইতে পারে। যখন একজন তিমি গান গায় তার গানে অন্যান্য তিমিরা গলা মেলায়, গান শুনে একত্র হয় যার ফলে একটি দল-গঠিত হয় এবং তা অনেক সময় ধরেই চলতে থাকে। এই গান তাদের কাছে এক ধরনের ডাক ছিল যে ডাকে অন্যান্যরা সাড়া দিতো। কিন্তু এই তিমিটার গান সেই সব কিছুই ঘটাত না। কিন্তু তার কণ্ঠ অন্যান্যদের মত ছিল না। এটা ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন। যেখানে অন্যান্যদের গানের ফ্রিকোয়েন্সি ছিল ১২ এবং ২৫ মেগাহার্টজ, সেখানে এই নিঃসঙ্গ তিমিটার ফ্রিকোয়েন্সি ছিল প্রায় ৫২ মেগাহার্টজ (এই নিয়ে বিস্তারিত যাবো না)। বিজ্ঞানীরা দেখল এটাই এই তিমিটার মূল সমস্যা। অন্য কোন তিমি মাছেরা তার গান শুনতে পায় না। তার সেই গান, সেই ডাক কান্নায় পরিণত হয়ে ফিরে ফিরে আসে। আর সেই সাথে সে গভীর কাতর ও হতাশ হয়ে পড়ে।
উৎস : worldofamazings.com
অনুবাদ ও সম্পাদনা : এডমিন
ডিভোর্সড হওয়া এক মহীলা তার Wedding Ring মহাকাশে পাঠালো
বিবাহ-বিচ্ছেদ (ডিভোর্স) হওয়ার পর রেবেকা গিব্স নামক এক মহিলা তার wedding ring (যে রিং বিয়ের সময় স্বামী তাকে পরিয়েছিল) মহাকাশে প্রেরণ করে দিল, তাও আবার নিজের ঘরে তৈরি রকেট দিয়ে।
No, this isn’t the actual ring-bearing rocket.
(Credit: msoltan/YouTube Screenshot: Chris Matyszczyk/CNET)
কম্পিউটার ক্র্যাশ হওয়ার মুল দশটি কারণসমূহ
Fatal Error : অনেক সময় সিস্টেম ব্যস্ত হয়ে পড়ে এবং বলে “Enter to return to Windows or Press Control-Alt-Delete to restart your computer”। এর মানে রিস্টার্ট করতে বলে। আপনি যদি তাই করেন তাহলে আপনার সকল Unsave (সেইফ করা নাই যে ফাইলগুলি) সব হারিয়ে যাবে। যারা মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ব্যবহার করে তারা কম বেশি সবাই BSOD এর সাথে পরিচিত। এই BSOD এর মানে হল Blue Screen of Death যাকে আমরা ব্লু-স্ক্রিন-জনিত সমস্যা বলি।