রেইনবো রোজ : যে গোলাপ নিজেকে রংধনুর সাজে সাজিয়ে রাখে

অনেকেই দুর থেকে দেখলে একে নকল মনে করবে, মনে করতে পারে ইহা নিছক একটি প্লাস্টিক বা কাগজের তৈরি। কিন্তু কাছে গিয়ে দেখলেই চমকে যাবে। এমনই একটি ফুল – ‘রেইনবো রোজ’ বা রংধনু গোলাপ। এই ফুল ‘হেপি রোজ’ নামেও পরিচিত। Rainbow Rose

আমরা ছোটবেলাতে কমবেশি অনেকেই এই ধরনের গোলাপের ছবি এঁকেটি কল্পনার জগতে গিয়ে মনের মাধুরী মিশিয়ে বিভিন্ন রঙে সাজিয়ে। কিন্তু আজ আমাদের সেই ছোটবেলা-কার কল্পনার সেই ছবিটিই দেখা যাচ্ছে ইউকেতে। সর্ব-প্রথমবার এইখানেই রেইনবো রোজ দেখতে পাওয়া যায়।

Rainbow Rose

এইখানে কোন কৃত্রিমতার ছাপ নেই। কেউ বৈজ্ঞানিকভাবে ইহা তৈরিও করেনি। একদম শতভাগ প্রকৃতির তৈরি। প্রকৃতি নিজের হাতে এঁকেছে এই গোলাপকে।

বাঁধন

পবিত্রতার উষ্ণ চাদর পড়িয়ে দিয়েছ।

কি করে অপবিত্র করি নিজেকে ?

সরলতার অমৃত রস গায়ে ঢেলে দিয়েছ;

দৃষ্টিতে বেঁধে দিয়েছ এক গাড় সীমা !

সজীবতার পরশ বুলিয়েছ এ’দেহে।

কি করে ছিন্ন করি এ বাঁধন ?

ছুটে যাই এক ভিন্ন কোন জগতে !

যে জগত আদৌ সৃষ্টি হয়নি –

গড়ে নিতে হবে নিজেকে।

অথবা, অপেক্ষমাণ বহুকাল ধরে –

কোন এক নতুন জগত

শুধু আমারই জন্যে !

                          এলিন (১২/০৫/২০১২ইং)

যে ৫টি রোগ : যার ব্যাপারে ডাক্তাররা রোগীদের মিথ্যে বলে

১. থাইরয়েড ডিসঅর্ডারস (Thyroid Disorders)

থাইরয়েড ডিসঅর্ডারস (Thyroid Disorders)

থাইরয়েড হচ্ছে, ‘প্রজাপতির আকারে দেখতে একটি গণ্ড যা মানুষের ঘাড়ে বিদ্যমান এবং কলার-বোন বা  কণ্ঠার উপরে থাকে। ইহা একমাত্র অন্তঃ-স্রাবী গ্রন্থি যা হরমোন তৈরি করে থাকে। থাইরয়েড আমাদের বিপাক সেট কে সাহায্য করে (কি করে আমাদের শরীর খাদ্য থেকে শক্তি পায়)।

আর থাইরয়েড সমস্যাকে সহজভাবে বলতে গেলে গলার/ঘাড়ের সমস্যাকে বুঝায়। যা হোক, এই সমস্যা অনেক ধরনের হয়ে থাকে। সমস্যাগুলিকে ‘থাইরয়েড ডিসঅর্ডারস’ বলা হয়। সাধারণত এটা ঘটে থাকে যখন থাইরয়েড সঠিকমত কাজ না করে। এই সময় মানুষের বেড়ে ওঠা, নার্ভাস-সিস্টেম ঠিকমত কাজ করে না। আর রোগী বিষণ্ণতায়ও ভুগে থাকে।

ডাক্তাররা সাধারণত এই ধরনের সমস্যা ‘থাইরয়েড ডিসঅর্ডারস’ এর কথা রোগীকে বলে না। কোন মতে মিথ্যে বলে বিষয়টি এড়িয়ে যাবার চেষ্টা করে। Read More

খেলাধুলার কিছু ভিন্ন (সঠিক) মুহূর্ত … !!! :p

ক্রিকেট, ফুটবল, বাস্কেটবল ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের খেলার সময় দর্শক এবং খেলোয়াড়রা এতোই উত্তেজিত থাকে যে সেই উত্তেজনার মাঝে হারিয়ে যায় অনেক ধরনের মজার মুহূর্ত, যা আমাদের জন্য হতে পারে ভিন্ন ধরনের বিনোদন। funny-sports-photos

হ্যাঁ, খেলাধুলা শুধু শরীর গঠনের জন্য নয় তা বাড়াতে পারে আমাদের Sense of Humor (রশিকতাবোধ) গঠনের সেলগুলিও।

খেলোধুলার সময় এমন অনেক মুহূর্ত আমাদের চোখকে এড়িয়ে যায় যা অনায়াসেই হাসির উপকরণ হতে পারে।

কিন্তু আমাদের চোখকে এড়িয়ে গেলে কি হবে, ক্যামেরার চোখে ঠিকই ধরা পড়ে যায়। আর সেই সকল মজার মুহূর্ত নিয়ে আমার  এই পোস্টটি।

( বি. দ্র. এই পোস্টটি কোন খেলোয়াড়কে ব্যাঙ্গ করার উদ্দেশ্যে দেয়া হয় নাই। আমরা জানি এই ধরনের অস্বাভাবিক, হাস্যকর মুহূর্ত আসতেই পারে যে কারও জীবনে। আর আমি নিজেও খেলোয়াড়দেরকে শ্রদ্ধা করি। )

নিচে এমন আরও কিছু মুহূর্ত দেখুন :

Read More

এশিয়ান হাতি ‘কোশিক’ : যে কোরিয়ানদেরকে অনুকরণ করতে পারে

কোশিক নামে এক কোরিয়ান হাতি, বিজ্ঞানীদের অবাক করে দিয়েছিল কোরিয়ান ভাষার উপর দক্ষতা দেখিয়ে।
কোশিক একদম অবিকল কোরিয়ানদের নকল করতে পারতো।
যেমন : সে তার ট্রাইনারের সাথে যোগাযোগ করছিল এবং উত্তরে বলছিল ‘চোয়া’, তার বাংলা মানে হলও ‘ভালো’। korean elephant mimic
গবেষকদের রিপোর্টে : কোশিক এখনও ট্রেনিং অবস্থায় রয়েছে। আপাতত সে মোট ৫ টা শব্দ বলতে পারে অবিকল কোরিয়ানদের মত করে। আর সেগুলি হলও, ‘হ্যালো, না, বসও, শুয়ে পড় এবং ভালো’।

ইউটিউব লিংক : http://youtu.be/vrKa_pcimrI

উপরের লিংকটিতে একটি ভিডিও রয়েছে, যেখানে দেখানো হয়েছে ‘কোশিক বলছে চোয়া মানে ভালো’।