আজ আমি একটি নতুন মোবাইল কিনেছি। মোবাইলটি মোটামুটি ভালোই। মোবাইলটির মডেল হলো ‘বেনকিউ টি ৬০’ নিচে ছবি এবং বর্ননা দেয়া হলো –
সম্পুর্ণ বর্ননা জানতে এখানে ক্লিক করুন : http://www.gsmarena.com/benq_t60-2333.php
আজ আমি একটি নতুন মোবাইল কিনেছি। মোবাইলটি মোটামুটি ভালোই। মোবাইলটির মডেল হলো ‘বেনকিউ টি ৬০’ নিচে ছবি এবং বর্ননা দেয়া হলো –
সম্পুর্ণ বর্ননা জানতে এখানে ক্লিক করুন : http://www.gsmarena.com/benq_t60-2333.php
ধরুন আপনি আপনার বিদেশের প্রিয়জনের সঙ্গে ফোনে কথা বলবেন কিন্তু আপনার ব্যালান্স নেই বা আপনি তার মোবাইল নম্বরটা হারিয়ে ফেলেছেন। সেজন্য মন খারাপ করে বসে থাকার কিছু নেই। দু’জনের মোবাইলে যদি মোবাইল ভয়েস ওভার ইন্টারনেট প্রটোকল (ভিওআইপি) সফটওয়্যারটি ইন্সটল করা থাকে এবং ইন্টারনেট থাকে, তবে আপনারা বিনা খরচে দেশে বা বিদেশে কথা বলতে পারবেন। ইন্টারনেট নেই কিন্তু আপনি কোন ওয়্যারলেস নেটওয়ার্কে আছেন তবে আপনার মোবাইল দিয়ে কোন অফিস বা এডুকেশন এরিয়াতে সবার সঙ্গে বিনা খরচে কথা বলতে পারবেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান এবং প্রকৌশল বিভাগের ছাত্র রসি কামাল সফটওয়্যারটি বানিয়েছেন। Read More
কয়েকমাস আগে লন্ডনের অরেঞ্জ কম্পনি একটি মোবাইল চার্জার বাজারে ছেড়েছে। এই চার্জারটি শরীরের মুভমেন্টের উপর ভিত্তি করে মোবাইলকে চার্জ দেয়। ইহা বাহুতে বেঁধে রাখতে হয় এবং সেই অবস্থায় বাহুকে ঝাঁকালেই মোবাইর চার্জ হতে শুরু করবে। যেন মোবাইল চার্জ কোন ব্যাপারই না।
গত জুনের ২৪ তারিখে লন্ডনের অরেঞ্জ কম্পনি এই নতুন চার্জারটি বাজারে ছেড়েছে। এই চার্জারটির ওজন মাত্র ১৮০ গ্রাম এবং দৈর্ঘ্যে ৪.২৫ ইঞ্চি আর প্রস্থ্যে ২.৫ ইঞ্চি।
ইহা একটি এমপিথ্রী প্লেয়ারের মত যেটা দৌড়ানোর সময় অনেকে বাহুতে বেঁধে রাখে এবং গান শোনে। এই চার্জারটিকে বাহুতে বেঁধে রেখে যদি নৃত্য করা হয় তখন এটি ব্যাটারিতে একটি শক্তি সঞ্চয় করে যাকে ইংরেজিতে বলে “Dance generated power’।
এই সম্পর্কে অরেঞ্জের স্লোগান হলো, “Wave your arms in the air and charge your phone like you just don’t care.”
অরেঞ্জ এর পরেও আরেকটি নতুন চার্জার তৈরি করেছে যা এখনও বাজারে ছাড়েনি, যে চার্জারটি চার্জ দিতে আপনার নৃত্যও করতে হবে না, শুধুমাত্র বাতাস হলেই হবে। এটি বাতাসের সাহায্যে মোবাইলকে চার্জ দিতে সক্ষম। (রিপোর্টটি দেখুন)
উৎস : ইন্টারনেট ২০০৮
অনুবাদ : এলিন (এডমিন)
মোবাইল ফোন আজকাল শুধু কথা বলার জন্যই নয়, গাড়ির চাবি হিসেবেও চলছে এর ব্যবহার। জাপানের শার্প কর্পোরেশন ‘নিশান’ ব্র্যান্ডের গাড়ির জন্য এমনই এক মোবাইল ফোন তৈরি করবে, যার মধ্যে থাকবে ‘ইন্টেলিজেন্ট কি’ অপশন। অপশনটির ব্যবহারকারী তার গাড়ির চাবি পকেট থেকে বের না করেই গাড়ির দরজার লক খুলতে এবং গাড়ি স্টার্ট দিতে পারবেন। তবে শর্ত হচ্ছে, চাবি থাকতে হবে হাতের কাছেই। নতুন উদ্ভাবিত এ মোবাইল ফোন এবং গাড়িতে এ প্রযুক্তি থাকার পাশাপাশি আপনার মোবাইল অপারেটরও যদি এ সুবিধা প্রদান করে থাকে, তবেই আপনি এ সুবিধার সম্পূর্ণ সুফল ভোগ করতে পারবেন। বর্তমানে জাপানের সর্ববৃহৎ মোবাইল অপারেটর এনসিসি ডকোমোই একমাত্র এ সুবিধা প্রদান করছে। উল্ল্যেখ্য, জাপানের এ মোবাইল কোম্পানি এ বছর একটেলের কিছু শেয়ার কিনে নেয়।
উৎস : ইন্টারনেট ২০০৮
বিশ্বের সবচেয়ে দামি মোবাইল ফোন তৈরি করেছে সুইস ইন্টারনেট ফোন কোম্পানি ভিআইপিএন। দশমিক ২৫ ক্যারাটের ডায়মন্ডের কন্ট্রোল বাটনসহ ‘দি ব্লাক ডায়মন্ড’ নামের এ মোবাইলটির দাম ২ লাখ পাউন্ড, যা বাংলাদেশি টাকায় ২ কোটি ৫৬ লাখ। এ সেটটির ডিজাইন করেছেন, বিখ্যাত সেট ডিজাইনার জ্যারেন গুহ। সেটটির বডি তৈরি করা হয়েছে মূল্যবান টাইটানিয়াম ধাতু দিয়ে। এতে সেনসিটিভ টাচ কি-প্যাড, ক্যামেরা ও মোমোরি কার্ড স্লট, মিরর ফিনিস সেল প্রভৃতি বিদ্যমান। জানা গেছে, এ মোবাইল ফোন সেটটির শুধু কন্ট্রেল বাটনেই নয়, আরো অনেক স্থানে রয়েছে ডায়মন্ডের প্রলেপ। জ্যারেন গুহ এর আগেও সনি এরিকসনসহ অনেক দামি ব্ল্যাক ডায়মন্ডের মোবাইল তৈরি করলেও এটিই হলো বিশ্বের সবচেয়ে দামি মোবাইল ফোন। সবচেয়ে মজার ঘটনা হলো এটি নিমিষেই রং বদলাতে পারে। এর রং রুপালি কিন্তু চালু অবস্থায় নিমিষেই নিকষ কালো রং ধারণ করতে পারে। ভিআইপিএন আপাদত ৫টি এ ধরনের দামি মোবাইল ফোন তৈরে করেছে। ইতোমধ্য এ সেটটি কিনতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে অনেক বিখ্যাত ব্যাক্তি।
উৎস : আমার দেশ ২০০৮