আজ নেটে কিছু অসাধারন ছবি পেলাম। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ছবি। আর পাওয়া মাত্রই সেখান থেকেই সরাসরি সাইটে দিয়ে দিলাম। ছবিগুলো কে তুলেছিল কোন তথ্য পাওয়া যায় নাই।
Tag: বাংলাদেশ
এই যন্ত্রটির গুরুত্ব ১৯৭১
প্রধানত জল নিষ্কাষণের জন্য লুঙ্গির নীচের এই অঙ্গটি খুবই তাৎপর্যপূর্ণ।
১৯৭১- সালে এই যন্ত্রটির গুরুত্ব আরও একটি কারণে খুবই ভয়াবহভাবে বেড়ে যায়। পাক সেনারা এই দেশের সবাইকে ভাবতো ভারতের দালাল এবং হিন্দু। তারা, যখন তখন, যাকে তাকে কলেমা জিজ্ঞাসা করতো। সেটা ঠিকঠাক বলতে পারলেও, তাদের সন্দেহ পুরোপুরি দূর হতো না। বস্ত্র তুলে ঐ জায়গাটা দেখতো, ঐ অঙ্গটির মাথা কাটা নাকি? অঙ্গের মাথাটা লাল টুকটুকে থাকলে, সেটিই হতো সাচ্চা মুসলমানের নিরেট প্রমাণ। ( অবশ্য তাতেও যে রেহাই পাওয়া যেত না নয়)
কেউ কি কখনও ভাবতে পেরেছিল, এই ‘ধনের মাথা’ কোনদিন বিরাট একটি আইডি কার্ডে পরিণত হবে ?
এই অবিশ্বাস্য ঘটনাটি প্রায়শই ঘটতো – ৭১ – সালে।
ফুটনোট: এইসব ধর্মান্ধ নিরেট গর্দভেরা আজও চমৎকার ভাবে ক্রিয়াশীল আমাদের সমাজে।
উৎস : সামহ্য়্যার ইন ব্লগ ২০০৮
পাসওয়ার্ড সুবিধাযুক্ত পেনড্রাইভ ‘এপাসার’
বাংলাদেশের বাজারে এসেছে ‘এপাসার’ ব্রান্ডের বিভিন্ন মডেল, বিভিন্ন রং -এর এবং বিভিন্ন ক্যাপাসিটির পেনড্রাইভ। নান্দনিক ডিজাইনের পাশাপাশি, প্রত্যেক মানুষের অনেক প্রয়োজনীয়তার কথা মাথায় রেখে এতে সংযুক্ত হয়েছে অত্যাধুনিক সব প্রযুক্তি।
পন্যটির বাংলাদেশে বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠান কম্পিউটার সোর্স এর মার্কেটিং বিভাগের পরিচালক এস এম মুহিবুল হাসান এ পণ্যের মান ও দক্ষতার কথা উল্লেখ করে বলেন, “ক্রেতারা এই পণ্য ব্যবহারে অন্য যেকোন পণ্য থেকে এর পার্থক্য অনুভব করতে পারবেন।”
বাংলাদেশের বাজারে ওয়াই-ফাই প্রিন্টার Z1420
ওয়াই-ফাই প্রযুক্তি আধুনিক অফিসের ধরনটাই পাল্টে দিয়েছে। প্রতিটি কম্পিউটার ইন্টারনেটে যুক্ত থাকবে তারবিহীন প্রযুক্তি ওয়াই-ফাই এর সঙ্গে। প্রিন্টারটিও যদি হতো তারবিহীন। আপনার কম্পিউটারে প্রিন্ট কমান্ড দিলেন, ইথারে ভেসে ডাটা প্রিন্ট হয়ে গেলো। এই ধারনার প্রিন্টার এরই মধ্যে বাংলাদেশের বাজারে এসেছে। তারবিহীন নেটওয়ার্ক সুবিধাসহ প্রিন্টারটির নাম লেক্সমার্ক Z1420।
লেক্সমার্ক হাইটেক প্রযুক্তি ভার্চুয়ালি কাগজ আটকে যাওয়া হৃাস করে, এমনকি আকা-বাঁকা করে কাগজ রাখলেও আটকে যায় না।
মিনিটে ২৪ পৃষ্ঠা টেক্সট পেইজ প্রিন্ট করতে পারে এটি। ছবি প্রিন্ট করতে পারে মিনিটে ১৮ পৃষ্ঠা।
বাংলাদেশে প্রিন্টারটির আমদানীকারক কম্পিউটার সোর্স দিচ্ছে প্রতিটি প্রিন্টারে ১ বছরের বিক্রয়োত্তর সেবা। মূল্য ৭ হাজার ২ শ’ টাকা।
উৎস : বিডিনিউজ (২০০৮)
টয়োটার তিনটি মডেল
টয়োটা’ ব্র্যান্ডটির সাথে আলাদা করে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার কিছু নেই। বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম গাড়ি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান এটি। বাংলাদেশে এর যাত্রা শুরু হয় ১৯৬৪ সালে। নাভানা কোম্পানি টয়োটা ব্র্যান্ডের গাড়ি বাজারজাত করছে এই দেশে।
টয়োটার একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য অন্যসব ব্র্যান্ড হতে আলাদা তা হচ্ছে এর রিসেল ভ্যালু অনেক, অনেক বেশি। অর্থাৎ টয়োটার পুরনো গাড়ি বেচে দিতে চাইলেও বেশ দাম পাবেন। পুরনো কার বিক্রির টাকার সঙ্গে সামান্য কিছু টাকা যোগ করলেই আপনি নতুন মডেলের কার কিনতে পারবেন অনায়াসেই।
তাছাড়া গাড়ির কোন যন্ত্রাংশ বিকল বা মেরামতের প্রয়োজন হলে তাও বেশ সহজলভ্য। টয়োটার তিনটি রাজসিক মডেল ‘ক্যামরি’, ‘ফরচুনার’ ও ‘ইয়ারিস’ ইতিমধ্যেই লাভ করেছে ব্যাপক জনপ্রিয়তা। চলুন তাহলে জেনে নেয়া যাক এই মডেলগুলো সম্বন্ধে। Read More