সত্যিকারের চলনশীল পাথরখন্ড

ক্যালিফোর্নিয়ার ডেথ ভ্যালী ন্যাশনাল পার্ক এ অবস্থিত প্যানামিন্ট পাহারের উত্তরের দিকের রেস-ট্রাক প্লায়া নামক লেক/হৃদ বেশিরভাগ সময়ই থাকে শুকনো। এই জন্য একে ড্রাই লেক বা শুকনো হৃদ বলে। ইহা ‘সেইলিং স্টোন’ এর জন্য বিখ্যাত। যেখানে পাথরখন্ডগুলি অদ্ভুতভাবে নড়াচড়া করছে। এক স্থান থাকে অন্য স্থানে সরে আসছে, ঠিক যেমন কোন গাড়ি চলাচল করে।

Read More

তিমি মাছ : পৃথিবীতে একাকীত্বই আজ যার সঙ্গী

২০০৪ সালে নিউ ইয়র্ক টাইমস এর একটি আর্টিকেলে এই তিমি (মেয়ে তিমি) মাছটিকে নিয়ে লেখা হয়। তিমি মাছটির পৃথিবীতে কেউ নেই। একাকিত্বভাবেই ঘুরে বেড়ানো তার কাজ। একাকীত্বকে মেনে নেয়া ছাড়া কোন কিছুই তার করার নেই। বিজ্ঞানীরা এই তিমিটিকে ১৯৯২ সাল থেকেই দেখে আসছে এবং তারা কিছু সমস্যাও বেড় করলো :

 

সে অন্যান্য তিমির মত না। অন্যান্য তিমি মাছদের মত তার কোন বন্ধু নেই, কোন পরিবার নেই। সে কোন কোন জাতিভুক্ত না বা কোন দল নেই। তাকে ভালোবাসার কেউ নেই। অনেকেই আমরা জানি তিমিরা গান গাইতে পারে। যখন একজন তিমি গান গায় তার গানে অন্যান্য তিমিরা গলা মেলায়, গান শুনে একত্র হয় যার ফলে একটি দল-গঠিত হয় এবং তা অনেক সময় ধরেই চলতে থাকে। এই গান তাদের কাছে এক ধরনের ডাক ছিল যে ডাকে অন্যান্যরা সাড়া দিতো। কিন্তু এই তিমিটার গান সেই সব কিছুই ঘটাত না। কিন্তু তার কণ্ঠ অন্যান্যদের মত ছিল না। এটা ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন। যেখানে অন্যান্যদের গানের ফ্রিকোয়েন্সি ছিল ১২ এবং ২৫ মেগাহার্টজ, সেখানে এই নিঃসঙ্গ তিমিটার ফ্রিকোয়েন্সি ছিল প্রায় ৫২ মেগাহার্টজ (এই নিয়ে বিস্তারিত যাবো না)। বিজ্ঞানীরা দেখল এটাই এই তিমিটার মূল সমস্যা। অন্য কোন তিমি মাছেরা তার গান শুনতে পায় না। তার সেই গান, সেই ডাক কান্নায় পরিণত হয়ে ফিরে ফিরে আসে। আর সেই সাথে সে গভীর কাতর ও হতাশ হয়ে পড়ে।

উৎস : worldofamazings.com

অনুবাদ ও সম্পাদনা : এডমিন

ডিভোর্সড হওয়া এক মহীলা তার Wedding Ring মহাকাশে পাঠালো

বিবাহ-বিচ্ছেদ (ডিভোর্স) হওয়ার পর রেবেকা গিব্‌স নামক এক মহিলা  তার wedding ring (যে রিং বিয়ের সময় স্বামী তাকে পরিয়েছিল) মহাকাশে প্রেরণ করে দিল, তাও আবার নিজের ঘরে তৈরি রকেট দিয়ে।


No, this isn’t the actual ring-bearing rocket.
(Credit: msoltan/YouTube Screenshot: Chris Matyszczyk/CNET)

Read More

নিঃসঙ্গ পুরুষের জন্য Robot Girlfriend

রোবটটি খুবই বন্ধু-ভাবাপন্ন, কিঞ্চিত বড় সাইজের, এবং সে ব্যাটারির সাহায্যে চলাফেরা করতে সক্ষম ।
Sega, যাকে বেশির ভাগ মানুষ চিনে বাসার ভিডিও গেম হিসাবে যা এইবার পরিচিত করিয়ে দিল এই রোবটটির সাথে। রোবটটি একটি মেয়ে রোবট,

যার উচ্চতা ১৫ ইঞ্চি লম্বায় এবং নাম দেয়া হয়েছে ‘Girlfriend’। এই রোবটটি কমান্ডের মাধ্যমে চুম্বন করতেও সক্ষম ঠিক টার্গেট-মত কোন বড় নিঃসঙ্গ মানুষকে । এই রোবটটির রিয়েল নাম রাখা হয়েছে “EMA” (ইমা), যার পুরো অর্থ দ্বারায় Eternal Maiden Actualization। ইহা মানুষের মাথার মত ভাঁজ করতে পারে এবং লাভ-মোডে যেতে পারে সম্পূর্ণ সেন্সর ব্যবহার করে। এই রোবটটি খুবই ভালোবাসার যোগ্য এবং সে কোন মানুষ না কিন্তু একদম আসলে গার্ল-ফ্রেন্ডের

মত আচরণ করতে পারে।
EMA ব্যবসায়ে ব্যবহারযোগ্য কার্ডে সাইনও করতে পারে এবং ড্যান্স দিতে পারে।
Sega আশা করছে এর বিক্রি হতে পারে প্রথম বচরেই ১০ হাজার এর মত ।

অনেকদিন পর আবার ‘দাবা’ নিয়ে টুকিটাকি এবং অনলাইনে দাবা খেলার জন্য ভালো একটি সাইট

আগে মানে অনেক আগে প্রচুর ‘দাবা’ খেলা হতো। আমার বন্ধুদের সাথে, ক্লাশম্যাটদের সাথে, কাকা/মামাদের সাথে, আমার আম্মুর সাথে এমনকি একা একাও। বলা যায় আমি ছিলাম দাবার একটা ফ্যান। তখন ধৈর্যও ছিল অনেক। মোটামুটি খুব একটা খারাপও খেলতাম না এই দাবাটা। এখনও মনে পড়ে, সাইফুল, সোহাগ, রাজীব এর কথা এমনকি আমার শাহাদাত কাকার কথাও। আমার সাথে দাবা খেলত প্রতিদিন অন্তত ১ গেম হলেও। আমি আমার স্যার (যিনি বাসাতে পড়াতেন) তাঁর সাথেও দাবা খেলতাম পড়ার শেষে।

কিন্তু আজ আর এমন ধৈর্যশক্তিও নেই আর মানুষিক অবস্থাও নেই। তাই দাবার মত এত সুন্দর একটি খেলা থেকে দূরে সরে যাচ্ছি।

কি মনে করে যেন আবার দাবার কথা মনে পড়তেই টুকটাক এটাকে নিয়ে নাড়াচাড়া করা পড়ছে। প্রথমে ধরলাম উইন্ডোজ ৭ এর ‘Chess Titans’ । অনেক সুন্দর ত্রিমাত্রিক এই Chess টা। এ্যানিমেটেডও। সাউন্ড কোয়ালিটিও খারাপ না। লেভেল আছে ১০ টা। এই লেভেল হলো এক্সপার্ট লেভেল। ডিফল্ট ছিল ৮। আমি খেলে তো অবাক। যদিও আগের মত চিন্তা করে টাইম নিয়ে খেলতে পারি না এখন। তারপরেও অবাক করে দিয়ে প্রকৃতি আমাকে জিতিয়ে দিল। 😀 অনেকটা ‘মাই-গড’ টাইপের খুশি হয়েছিলাম। 🙂  ফেইসবুকে ফ্রেন্ডের সাথে সেই খুশি শেয়ারও করে ফেললাম। নিচে স্ক্রিনশট এ আমি ‘সাদা’ নিয়ে খেলেছিলাম।

Read More