স্বামী ও স্ত্রী : টেক্সট ম্যাসেজ কনফার্মেশান

husband-wife

স্বামীর বাসাতে ফিরতে রাত হবে তাই স্ত্রীকে ফোনে টেক্সট ম্যাসেজ দিলো :
“ওগো, আমার বাসাতে ফিরতে রাত হবে। যদি পারো তাহলে আমার কিছু ময়লা কাপড় পড়ে রয়েছে সেগুলো ধুয়ে ফেলো এবং রাতে আমার পছন্দের খাবারটি তৈরি করতে পারো কি না একটু চেষ্টা করে দেখো।“

স্ত্রীর কাছ থেকে কোন রিপ্লাই না পেয়ে, স্বামী আরেকটি টেক্সট ম্যাসেজ দিলো :
“ও, একটি কথা তো বলতে ভুলেই গিয়েছিলাম, এই মাসে আমার বেতন বেড়েছে যা আমি পেতে যাচ্ছি মাসের শেষের দিকেই। ভাবছি এইবার তোমাকে একটি নতুন গাড়ি কিনেই দেবো।“

স্ত্রী সাথে সাথেই এইবার রিপ্লাই দিলো :
“O My God !! সত্যিই ?”

স্বামীর রিপ্লাই :
“না মানে আমি দেখছিলাম তুমি আমার প্রথম ম্যাসেজটি পেয়েছ কিনা।“

অনুবাদ : এলিন ২০১২
কার্টুন : গুগল

গাড়ির জন্য নতুন জিপিএস নেভিকেশন সিস্টেম

ট্রাফিক সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে বর্তমানে সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য এবং বিজ্ঞানসম্মত উপায় হল গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম (জিপিএস) নেভিগেশন সিস্টেম। গাড়ি চলানোর সময় গতিবেগ সংক্রান্ত সমস্যায় কিংবা অপরিচিত স্থানে আকাঙ্খিত জায়গা খুঁজে পেতে ঝামেলা হতে পারে। এধরনের সমস্যা এড়াবার জন্য আপনি জিপিএস স্যাটেলাইট নেভিগেশনের সাহায্য নিতে পারেন।

এ প্রযুক্তির সাহায্যে আপনি কোন নতুন শহরে আপনার গতিপথ নির্ণয় করতে পারবেন, ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনের দায়ে জরিমানা এড়াতে পারবেন এবং এমনকি সড়ক দুর্ঘটনা পর্যন্ত এড়াতে পারবেন। বর্তমানে নতুন জিপিএস স্যাটেলাইট নেভিগেশন সিস্টেমের অন্যতম হল ইন্ডিকেটর।

এই নতুন জিপিএস সিস্টেম আপনি কোন নতুন স্পিড জোনে ঢুকলে আপনাকে সতর্ক করে দেবে, আপনাকে নিরাপদে গাড়ি চালাতে সাহাজ্য করবে এবং আপনাকে ভয়েস অ্যালার্ট সিস্টেমের সাহায্যে আসন্ন বিপদ সম্পর্কে সতর্ক করবে। আপনি যখন গতি সীমা অতিক্রম করবেন তখন ভয়েস এ্যালার্ট আপনাকে সাবধান করে দেবে এবং প্রয়োজন মতো আপনাকে পথনির্দেশনা দেবে।

সুপার এসথ্রি জিপিএস হল আরেকটি জিপিএস নেভিগেশন সিস্টেম। এই জিপিএস সিস্টেমে নির্দিষ্ট এলাকার ভৌগলিক অবস্থানের তথ্য সন্নিবেশিত রয়েছে, এমনকি ওই এলাকার সড়কগুলোর সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ন এলাকাগুলোকে (যাকে ‘ব্ল্যাক স্পট’ নামে অভিহিত করা হয়) তা উল্লেখ করা রয়েছে।

সুপার এসথ্রি জিপিএস অ্যান্টেনার মাধ্যমে আপনার গাড়ির গতি এবং সর্বাধিক দুর্ঘটনা কবলিত এলাকাগুলো সম্পর্কে সর্বশেষ তথ্য জানাবে।

উৎস : বিডিনিউজ ২০০৮

মোবাইল ফোনে চলবে গাড়ি

মোবাইল ফোন আজকাল শুধু কথা বলার জন্যই নয়, গাড়ির চাবি হিসেবেও চলছে এর ব্যবহার। জাপানের শার্প কর্পোরেশন ‘নিশান’ ব্র্যান্ডের গাড়ির জন্য এমনই এক মোবাইল ফোন তৈরি করবে, যার মধ্যে থাকবে ‘ইন্টেলিজেন্ট কি’ অপশন। অপশনটির ব্যবহারকারী তার গাড়ির চাবি পকেট থেকে বের না করেই গাড়ির দরজার লক খুলতে এবং গাড়ি স্টার্ট দিতে পারবেন। তবে শর্ত হচ্ছে, চাবি থাকতে হবে হাতের কাছেই। নতুন উদ্ভাবিত এ মোবাইল ফোন এবং গাড়িতে এ প্রযুক্তি থাকার পাশাপাশি আপনার মোবাইল অপারেটরও যদি এ সুবিধা প্রদান করে থাকে, তবেই আপনি এ সুবিধার সম্পূর্ণ সুফল ভোগ করতে পারবেন। বর্তমানে জাপানের সর্ববৃহৎ মোবাইল অপারেটর এনসিসি ডকোমোই একমাত্র এ সুবিধা প্রদান করছে। উল্ল্যেখ্য, জাপানের এ মোবাইল কোম্পানি এ বছর একটেলের কিছু শেয়ার কিনে নেয়।

উৎস : ইন্টারনেট ২০০৮

টয়োটার তিনটি মডেল

টয়োটা’ ব্র্যান্ডটির সাথে আলাদা করে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার কিছু নেই। বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম গাড়ি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান এটি। বাংলাদেশে এর যাত্রা শুরু হয় ১৯৬৪ সালে। নাভানা কোম্পানি টয়োটা ব্র্যান্ডের গাড়ি বাজারজাত করছে এই দেশে।

টয়োটার একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য অন্যসব ব্র্যান্ড হতে আলাদা তা হচ্ছে এর রিসেল ভ্যালু অনেক, অনেক বেশি। অর্থাৎ টয়োটার পুরনো গাড়ি বেচে দিতে চাইলেও বেশ দাম পাবেন। পুরনো কার বিক্রির টাকার সঙ্গে সামান্য কিছু টাকা যোগ করলেই আপনি নতুন মডেলের কার কিনতে পারবেন অনায়াসেই।

তাছাড়া গাড়ির কোন যন্ত্রাংশ বিকল বা মেরামতের প্রয়োজন হলে তাও বেশ সহজলভ্য। টয়োটার তিনটি রাজসিক মডেল ‘ক্যামরি’, ‘ফরচুনার’ ও ‘ইয়ারিস’ ইতিমধ্যেই লাভ করেছে ব্যাপক জনপ্রিয়তা। চলুন তাহলে জেনে নেয়া যাক এই মডেলগুলো সম্বন্ধে। Read More