সর্বক্ষণ হাসতে থাকা একটি ছেলে

ছেলেটি একটি দুর্লভ ব্যাধিতে আক্রান্ত। যার কারণে তার হাটতে এবং কথা বলতে কষ্ট হয়। কিন্তু সে সব সময় খুশি থাকে। কারণ সে তার হাসি থামাতে পারে না। আর এটাই এর রোগ।

ছেলেটি ওয়াইল্টশায়ার এর ডেভিজেস নামক অঞ্চল বাস করে, নাম ‘ওল্লী প্যাথেরিক’। সে জন্ম থেকেই এ্যাঞ্জেলমেন সিনড্রোমে (ক্রোমোজন ডিসঅর্ডার) আক্রান্ত। এর ফলে সে অনেক ধরনের জটিলতায় ভুগছে। এবং তার মুখটি সর্বক্ষণ এমনভাবে থাকে যেন সে হাসছে। সহজেই সে উত্তেজিত হয়ে পরে। সে খুবই শান্ত প্রকৃতির ছেলে।

ওল্লী ও তার মা
ওল্লী ও তার মা

এমন কেইস লন্ডনে অনেক কম দেখা যায়। প্রায় ১০০০ এর ও কম কেইস এমনটি দেখা গিয়েছে সেখানে। তার মা ‘ক্যাম্পবেল’ অনেক চেষ্টা করেন তাকে সুস্থ করে তোলার জন্য। কোন ডাক্তারই তা ঠিক করতে পারেনি। ক্যাম্পবেল অনলাইনেও এই রোগ নিয়ে অনেক পড়াশোনা করে যাচ্ছে। কিন্তু এখনও কোন উপায় বেড় করতে পারিনি। ক্যাম্পবেল এমন অনেক মা’য়েদের সাথে যোগাযোগ করেছেন যাদের সন্তানরাও এই এ্যাঞ্জেলমেন রোগে আক্রান্ত। তিনি তাদের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করছেন, যদি কিছু করা যায়। তিনি তার ছেলেকে নিয়ে খুবই চিন্তিত এবং সব সময় কষ্টে থাকেন। তিনি বলেন তিনি তার ছেলের ভবিষ্যৎ নিয়ে তেমন চিন্তিত নন। তিনি সবসময় ভাবেন কি করে বুঝবেন তার ছেলে কখন কষ্টে থাকে। ছেলে প্রকৃত অনুভূতি বুঝবেন কি করে এটাই তার কষ্ট। Read More

স্যান্ড আর্ট (Sand Arts) : অদ্ভুত এক শিল্প

‘Sand Art’ হচ্ছে এক প্রকারের শিল্প, যাতে বালি ব্যবহার করে করা হয় অনেক ধরনের শৈল্পিক কারুকাজ। যেমন : মানব শরীর, ভাস্কর্য, পশুপাখি, দালান-কোঠা, বাড়ি-ঘর, সমুদ্র সৈকত আরও অনেক কিছু। এই ধরনের শিল্পের ভিতরে শিশুদের জন্যও রয়েছে বিভিন্ন ধরনের কার্টুন চরিত্র ইত্যাদি। Sand-Arts-1

‘স্যান্ড আর্ট’ বিভিন্ন প্রকারের হয়ে থাকে। নেটিভ এমেরিকায় এক ধরনের ‘স্যান্ড আর্ট’ রয়েছে যা এক ধরনের পেইন্টিং হিসাবে পরিচিত। এই ধরনের ‘স্যান্ড আর্ট’ তৈরি হয় কিছুটা ভিন্নভাবে। যেমন : প্রথমে কাগজে পেনসিল দিয়ে আঁকা হয়, তারপর নির্দ্দষ্ট অংশ কাঁটা হয় এবং সেখানে রং মেখে রাখা বালি ঢেলে দেয়া হয়। ব্যবহার করা হয় গ্লু, রং, কাগজ ইত্যাদি। সবশেষে তা শুকাতে হয়। Read More

রেইনবো রোজ : যে গোলাপ নিজেকে রংধনুর সাজে সাজিয়ে রাখে

অনেকেই দুর থেকে দেখলে একে নকল মনে করবে, মনে করতে পারে ইহা নিছক একটি প্লাস্টিক বা কাগজের তৈরি। কিন্তু কাছে গিয়ে দেখলেই চমকে যাবে। এমনই একটি ফুল – ‘রেইনবো রোজ’ বা রংধনু গোলাপ। এই ফুল ‘হেপি রোজ’ নামেও পরিচিত। Rainbow Rose

আমরা ছোটবেলাতে কমবেশি অনেকেই এই ধরনের গোলাপের ছবি এঁকেটি কল্পনার জগতে গিয়ে মনের মাধুরী মিশিয়ে বিভিন্ন রঙে সাজিয়ে। কিন্তু আজ আমাদের সেই ছোটবেলা-কার কল্পনার সেই ছবিটিই দেখা যাচ্ছে ইউকেতে। সর্ব-প্রথমবার এইখানেই রেইনবো রোজ দেখতে পাওয়া যায়।

Rainbow Rose

এইখানে কোন কৃত্রিমতার ছাপ নেই। কেউ বৈজ্ঞানিকভাবে ইহা তৈরিও করেনি। একদম শতভাগ প্রকৃতির তৈরি। প্রকৃতি নিজের হাতে এঁকেছে এই গোলাপকে।