ডকুমেন্টকে পিডিএফে কনভার্ট করুন গুগল গ্যাজেডের মাধ্যমে

গুগল গ্যাজেডের মাধ্যমে ডকুমেন্ট ফাইলকে পিডিএফ ফাইলে কনভার্ট করা যাবে। গুগল গ্যাজেডটির নাম হলো ‘Document to PDF‘। এর দ্বারা কনভার্ট করা পিডিএফ ফাইলটি আপনার ইমেইলে চলে আসবে।

নিচের লিংকটিতে প্রবেশ করুন :
Document to PDF

ব্রাউজ বাটনে ক্লিক করে ‘ডকুমেন্ট ফাইলটি’ ধরিয়ে দিন। ইমেইলের ঘরে আপনার ইমেইল টাইপ করে ‘কনভার্ট এন্ড সেন্ড‘ বাটনটিতে ক্লিক করুন। পরবর্তি স্ত্রীনে দেখবেন প্রসেসিং ম্যাসেজ :

প্রসেসিং শেষে আপনার ইমেইল চেক করুন এবং কনভার্টেড পিডিএফ ফাইলটি ডাউনলোড করে নিন।

লেখা : এলিন (এডমিন) ২০০৮

ইন্টারনেটে ইমেইলের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ছে বটনেট স্প্যাম

ইন্টারনেট নিরাত্তার সাথে জড়িত বিভিন্ন সিকিউরিটি ফার্মগুলো সতর্ক করে দিয়ে বলেছে, ইন্টারনেটে ইমেইলের মাধ্যমে আবার ছড়িয়ে পড়ছে বটনেট স্প্যাম। বটনেট স্প্যামগুলোর মধ্যে দ্বিতীয় বৃহত্তম হল স্রিজবি বটনেট, যা এবার এই স্প্যাম আক্রমণটি মূলত পরিচালনা করছে। নেটওয়ার্ক সিকিউরিটি বিশেষজ্ঞদের মতে, স্রিজবি বটনেট প্রতিদিন ইমেইলের মাধ্যমে ৬০ বিলিয়ন স্প্যাম মেসেজ ছাড়াচ্ছে। বটনেট হল এক গুচ্ছ সফটওয়্যার রোবট যা সংড়্গেপে বটস বলা হয় আর এরকম সফটওয়্যার বট স্বয়ংক্রিয় বা আটোমেটিকভাবে কাজ করতে সড়্গম। Read More

মাতালদের জন্য গুগল

জমকালো কোন পার্টি থেকে মাতাল অবস্থায় বাসায় ফিরে মনে পড়ল কিছু গুরুত্বপূর্ণ মেইল করার কথা। কিন্তু মাতাল অবস্থায় মাথা ঠিক না থাকারই কথা। কি লিখতে কি লিখবেন আর কাকেই বা মেইল করবেন তাও মনে থাকার কথা নয়। দেখা গেল আপনার বান্ধবীকে যে মেইলটি করার কথা তা করলেন আপনার বসকে। বসের চাকরি নিয়ে টানাটানি। তাই এসব অহেতুক ঝামেলা থেকে মুক্ত থাকতে গুগল দিচ্ছে দারুণ এক সুবিধা। মাতাল হলে যাদের মাথা ঠিকমতো কাজ করে না তাদের জন্য এলো ‘মেইল গুগল’ সার্ভিস। আর এটি চালু করার জন্য জি মেইল একাউন্টধারী হতে হবে। জি মেইলে সেটিংস-এ গিয়ে ল্যাব সেকশনে ঢুকে এই সার্ভিসটি চালু করতে হবে। ফলে মাতাল অবস্থায় কোন মেইল করার আগে আপনাকে কিছু গাণিতিক বা বুদ্ধিবৃত্তি জাতীয় প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। উত্তর সঠিক হওয়া মানে আপনার হিতাহিত জ্ঞান স্বাভাবিক এবং আপনি প্রয়োজনীয় মেইলটি করতে পারবেন। আর ভুল হলে মেইল সার্ভিস চালু হবে না। ফলে বেঁচে যেতে পারেন আগাম বিপদ থেকে। মজার ব্যাপার হল এই সার্ভিসটির জন্য জন পারল নিজে এই সমস্যার শিকার হয়ে এ ধরনের সার্ভিস চালু করলেন। তিনি গুগলের ইঞ্জিনিয়ার।

উৎস : যুগান্তর ২০০৮