নিঃসঙ্গ পুরুষের জন্য Robot Girlfriend

রোবটটি খুবই বন্ধু-ভাবাপন্ন, কিঞ্চিত বড় সাইজের, এবং সে ব্যাটারির সাহায্যে চলাফেরা করতে সক্ষম ।
Sega, যাকে বেশির ভাগ মানুষ চিনে বাসার ভিডিও গেম হিসাবে যা এইবার পরিচিত করিয়ে দিল এই রোবটটির সাথে। রোবটটি একটি মেয়ে রোবট,

যার উচ্চতা ১৫ ইঞ্চি লম্বায় এবং নাম দেয়া হয়েছে ‘Girlfriend’। এই রোবটটি কমান্ডের মাধ্যমে চুম্বন করতেও সক্ষম ঠিক টার্গেট-মত কোন বড় নিঃসঙ্গ মানুষকে । এই রোবটটির রিয়েল নাম রাখা হয়েছে “EMA” (ইমা), যার পুরো অর্থ দ্বারায় Eternal Maiden Actualization। ইহা মানুষের মাথার মত ভাঁজ করতে পারে এবং লাভ-মোডে যেতে পারে সম্পূর্ণ সেন্সর ব্যবহার করে। এই রোবটটি খুবই ভালোবাসার যোগ্য এবং সে কোন মানুষ না কিন্তু একদম আসলে গার্ল-ফ্রেন্ডের

মত আচরণ করতে পারে।
EMA ব্যবসায়ে ব্যবহারযোগ্য কার্ডে সাইনও করতে পারে এবং ড্যান্স দিতে পারে।
Sega আশা করছে এর বিক্রি হতে পারে প্রথম বচরেই ১০ হাজার এর মত ।

অনেকদিন পর আবার ‘দাবা’ নিয়ে টুকিটাকি এবং অনলাইনে দাবা খেলার জন্য ভালো একটি সাইট

আগে মানে অনেক আগে প্রচুর ‘দাবা’ খেলা হতো। আমার বন্ধুদের সাথে, ক্লাশম্যাটদের সাথে, কাকা/মামাদের সাথে, আমার আম্মুর সাথে এমনকি একা একাও। বলা যায় আমি ছিলাম দাবার একটা ফ্যান। তখন ধৈর্যও ছিল অনেক। মোটামুটি খুব একটা খারাপও খেলতাম না এই দাবাটা। এখনও মনে পড়ে, সাইফুল, সোহাগ, রাজীব এর কথা এমনকি আমার শাহাদাত কাকার কথাও। আমার সাথে দাবা খেলত প্রতিদিন অন্তত ১ গেম হলেও। আমি আমার স্যার (যিনি বাসাতে পড়াতেন) তাঁর সাথেও দাবা খেলতাম পড়ার শেষে।

কিন্তু আজ আর এমন ধৈর্যশক্তিও নেই আর মানুষিক অবস্থাও নেই। তাই দাবার মত এত সুন্দর একটি খেলা থেকে দূরে সরে যাচ্ছি।

কি মনে করে যেন আবার দাবার কথা মনে পড়তেই টুকটাক এটাকে নিয়ে নাড়াচাড়া করা পড়ছে। প্রথমে ধরলাম উইন্ডোজ ৭ এর ‘Chess Titans’ । অনেক সুন্দর ত্রিমাত্রিক এই Chess টা। এ্যানিমেটেডও। সাউন্ড কোয়ালিটিও খারাপ না। লেভেল আছে ১০ টা। এই লেভেল হলো এক্সপার্ট লেভেল। ডিফল্ট ছিল ৮। আমি খেলে তো অবাক। যদিও আগের মত চিন্তা করে টাইম নিয়ে খেলতে পারি না এখন। তারপরেও অবাক করে দিয়ে প্রকৃতি আমাকে জিতিয়ে দিল। 😀 অনেকটা ‘মাই-গড’ টাইপের খুশি হয়েছিলাম। 🙂  ফেইসবুকে ফ্রেন্ডের সাথে সেই খুশি শেয়ারও করে ফেললাম। নিচে স্ক্রিনশট এ আমি ‘সাদা’ নিয়ে খেলেছিলাম।

Read More

বিশ্বের সর্বাধিক দেখাকৃত যে ছবিটি

উপরের ছবিটির সাথে আপনারা অবশ্যই পরিচিত। ছবিটির নাম হচ্ছে ‘Bliss’, যা উইন্ডোজ এক্সপির জন্য একটি স্ট্যান্ডার্ড মানের ওয়ালপেপার। চার্লস ও’ রেয়ার নামক একজন আমেরিকান ফটোগ্রাফার, (যিনি ন্যাশনাল জিওগ্রাফির একজন ফটোগ্রাফার) তিনি তুলেছিলেন। বিশ্বের একটি নামকরা ছবির ভিতরে একটি হিসাবে গ্রহণযোগ্য এবং সর্বাধিক দেখাকৃত একটি ছবি। অনুমান করা হয় ২০০২ (যখন ছবিটি পাবলিশ হয়) থেকে এই পর্যন্ত প্রায় ১ বিলিয়নেরও অধিকবার এই ছবিটি দেখা হয়েছে।

এক সময় এই ফটোগ্রাফার ও’রেয়ার ক্যালিফোর্নিয়ার নাপা ভ্যালি এর কাছে একটি আঙ্গুরের ক্ষেত ছিল সেখানেই ছিল। এই ছবিটি তিনি নিয়েছিলেন ১২/১২১ রোডের পাশ দিয়ে।

এই ছবিটি দেখলে মনে হয় এটা একটি ত্রিমাত্রিক ছবি যাতে কাজ করা হয়েছে। কিন্তু ও’রেয়ার প্রমাণ করে দেয় যে এটা উনার নিজের তোলা ছবি। এবং এতে কোন কাজ করা হয় নাই।

অনুবাদ : এলিন ২০১২

উৎস : Internet 

৩০০+ পোর্টেবল এপ্লিক্যাশান এখন একত্রে ‘Liberkey’ তে

এটা আমার পোর্টেবল এপ্লিকেশন নিয়ে দ্বিতীয় পোস্ট। পূর্বের পোস্টে আমি পোর্টেবল এপ্লিকেশনের উপর আলোচনা করেছিলাম। সেখানে বলেছিলাম পোর্টেবল এপ্লিকেশন কি এবং এর উপকারিতার উপর। এছাড়াও কোথা থেকে এই সকল পোর্টেবল এপ্লিকেশন সংগ্রহ করা যাবে তাও আলোচনা করেছিলাম।

আজ আমি আলোচনা করবো ‘পোর্টেবল এপ্লিকেশন স্যুট’ নিয়ে। এই ব্যাপারে আমি কিছুটা আইডিয়া পেয়েছিলাম ‘টেকটিউসন’ থেকে। সেখানে বিভিন্ন এপ্লিকেশন স্যুট নিয়ে সংক্ষিপ্তাকারে একটি পোস্ট ছিল। আমি তা থেকে একটি স্যুট নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো। স্যুটটা আমার খুবই পছন্দ হয়েছে। নাম ‘লিবারকি’। এর গ্রাফিক্সটাও চমৎকার। এনিম্যাট করে। ব্যবহার করতে দারুণ লাগে।

Read More

পোর্টেবল এপ্লিক্যাশানের গল্প…

প্রথমেই জেনে নেই ‘পোর্টেবল সফটওয়্যার কি ?’
পোর্টেবল সফটওয়্যার হচ্ছে এমন সকল সফটওয়্যার যা কোন প্রকার ইন্সটলেশন ছাড়াই পিসিতে চলবে। এই সকল সফটওয়্যার বহনযোগ্য, যা অনায়াসেই যে কোন স্টোরেজ ডিভাইস যেমন ইউএসবি ফ্ল্যাশ ড্রাইভ, আইপড, মেমোরি কার্ড ইত্যাদিতে স্টোর করে নিয়ে গিয়ে যেকোনো পিসিতে ইন্সটলেশন ছাড়াই সহজে ব্যবহার করা যাবে। Read More