প্রধানত জল নিষ্কাষণের জন্য লুঙ্গির নীচের এই অঙ্গটি খুবই তাৎপর্যপূর্ণ।
১৯৭১- সালে এই যন্ত্রটির গুরুত্ব আরও একটি কারণে খুবই ভয়াবহভাবে বেড়ে যায়। পাক সেনারা এই দেশের সবাইকে ভাবতো ভারতের দালাল এবং হিন্দু। তারা, যখন তখন, যাকে তাকে কলেমা জিজ্ঞাসা করতো। সেটা ঠিকঠাক বলতে পারলেও, তাদের সন্দেহ পুরোপুরি দূর হতো না। বস্ত্র তুলে ঐ জায়গাটা দেখতো, ঐ অঙ্গটির মাথা কাটা নাকি? অঙ্গের মাথাটা লাল টুকটুকে থাকলে, সেটিই হতো সাচ্চা মুসলমানের নিরেট প্রমাণ। ( অবশ্য তাতেও যে রেহাই পাওয়া যেত না নয়)
কেউ কি কখনও ভাবতে পেরেছিল, এই ‘ধনের মাথা’ কোনদিন বিরাট একটি আইডি কার্ডে পরিণত হবে ?
এই অবিশ্বাস্য ঘটনাটি প্রায়শই ঘটতো – ৭১ – সালে।
ফুটনোট: এইসব ধর্মান্ধ নিরেট গর্দভেরা আজও চমৎকার ভাবে ক্রিয়াশীল আমাদের সমাজে।
উৎস : সামহ্য়্যার ইন ব্লগ ২০০৮