এই যন্ত্রটির গুরুত্ব ১৯৭১

প্রধানত জল নিষ্কাষণের জন্য লুঙ্গির নীচের এই অঙ্গটি খুবই তাৎপর্যপূর্ণ।

১৯৭১- সালে এই যন্ত্রটির গুরুত্ব আরও একটি কারণে খুবই ভয়াবহভাবে বেড়ে যায়। পাক সেনারা এই দেশের সবাইকে ভাবতো ভারতের দালাল এবং হিন্দু। তারা, যখন তখন, যাকে তাকে কলেমা জিজ্ঞাসা করতো। সেটা ঠিকঠাক বলতে পারলেও, তাদের সন্দেহ পুরোপুরি দূর হতো না। বস্ত্র তুলে ঐ জায়গাটা দেখতো, ঐ অঙ্গটির মাথা কাটা নাকি? অঙ্গের মাথাটা লাল টুকটুকে থাকলে, সেটিই হতো সাচ্চা মুসলমানের নিরেট প্রমাণ। ( অবশ্য তাতেও যে রেহাই পাওয়া যেত না নয়)

কেউ কি কখনও ভাবতে পেরেছিল, এই ‘ধনের মাথা’ কোনদিন বিরাট একটি আইডি কার্ডে পরিণত হবে ?

এই অবিশ্বাস্য ঘটনাটি প্রায়শই ঘটতো – ৭১ – সালে।

ফুটনোট: এইসব ধর্মান্ধ নিরেট গর্দভেরা আজও চমৎকার ভাবে ক্রিয়াশীল আমাদের সমাজে।

উৎস : সামহ্য়্যার ইন ব্লগ ২০০৮

‘সায়ান’ – বাংলাগানের ভবিষ্যত উজ্জল তারকা এবং আমার প্রিয় একজন

আমি সহজে খুব একটা টেলিভিশন দেখিনা। আর যখন দেখি তখন শুধুই চ্যানেল পরিবর্তনের খেলায় মেতে থাকি। কিছুটু অধৈর্যভাবেই টিভির সামনে বসে থাকি। কিন্তু হঠাৎ করে গতকাল ‘বিটিভি’ ক্রস করে যাবার সময় ‘সায়ানকে’ দেখি। আর চ্যানেল পরিবর্তন করা হলো না। একদম ভিন্নধর্মী এক মানুষ। রহস্যময় ও খুবই আকর্ষনীয় লাগল আমার কাছে। বিশেষ করে তার লেখাগুলো খুবই ভালো লাগল। তিনি কবিতা ও গান লিখেন, সুর করেন, নিজেই সেটা গান এবং গীটার বাজিয়ে সুর তুলেন। দারুন প্রতিভা। আমি তখনই মনে মনে ঠিক করলাম তাকে নিয়ে কিছু একটা নতুন পোষ্ট দেবো। ‘সামহয়্যারের’ সহযোগিতায় পোষ্টটি সম্পূর্ণ করতে পেরে ভালো লাগছে।…

Read More

ডিআইআইটির নির্বাহী পরিচালকের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে অংশগ্রহণ

ডেফোডিল ইনস্টিটিউট অব আইটি’র (ডিআইআইটি) নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ নূরুজ্জামান গত ২৪-২৬ সেপ্টেম্বর জার্মানিতে অনুষ্ঠিত ১১তম ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স অন কোয়ালিটি ইঞ্জিনিয়ারিং ইন সফটওয়্যার টেকনোলজিতে অংশগ্রহন করেন। সম্মেলনটি জার্মানির বার্লিন এ পোস্টডেম চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়। মোহাম্মদ নূরুজ্জামান কনকোয়েস্ট-২০০৮ প্রোগ্রাম কমিটির একজন সদস্য। তিনি উক্ত সম্মেলনে সফটওয়্যার টেস্টিং সেশনে সভাপতিত্ব করেন। সম্মেলনে বিশ্বের ১৬ টি দেশের প্রতিনিধির সমন্বয়ে গঠিত উচ্চ মানসম্পন্ন কমিটি কর্তৃক নির্বাচিত ৬০ টি বিষয় আলোচিত হয়। সম্মেলনে সফটওয়্যার এজি, জার্মানি, মেট্রিক্স গেøাবাল ইসরাইল, ডয়েচ টেলিকম এজি, জার্মানি, ইউনির্ভাসিটি অব কেলিফোর্নিয়া, সান দিয়াগো ইউএসএ, ইউনির্ভাসিটি অব এপ্লাইড সাইন্স ব্রিমেন, জার্মানি এর উর্ধ্বতন গবেষক ও অধ্যাপক গন বিভিন্ন সেশনে মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন। উলেøখ্য নূরুজ্জামান বাংলাদেশের একমাত্র প্রতিনিধি হয়ে উক্ত সম্মেলনে অংশগ্রহন করেন।

ভিজিট করুন :
ডিআইইটি ওয়েবসাইট

উৎস : অনলাইন নিউজ ২০০৮

‘সোনিয়ে যে তেরে নাল’ চুরি করা গান

মুক্তিপ্রাপ্ত ‘কর্জ’-এর হিট গান ‘সোনিয়ে যে তেরে নাল’ নিয়ে ঝামেলায় পড়েছেন গায়ক হিমেশ রেশমিয়া। এক পাঞ্জাবি গায়ক কুলবিন্দর ক্যালি এটিকে তার গান থেকে নকল করে তৈরি করা বলে দাবি করে হিমেশ ও সঙ্গীত পরিচালক সামিরের বিরুদ্ধে লিগ্যাল নোটিশও পাঠিয়েছেন। গান চুরি করার দায়ে ৫ কোটি রুপি ক্ষতিপূরণও দাবি করেছেন প্রবাসী পাঞ্জাবি গায়ক। পাঞ্জাবি গায়ক দাবি করেন, চার বছর আগে তিনি একটি গান প্রকাশ করেন। সেই গানটি নকল করে হিমেশ কর্জের গানটি দাঁড় করিয়েছেন। কুলবিন্দর বলেন, ‘যে গানটি হিমেশ গেয়েছেন সেটি আসলে আমার গান। আমার ‘শাম ওয়ালি গাড্ডি’ ক্যাসেটে গানটি রয়েছে। ৪ বছর আগে আমি ওই ক্যাসেটটি প্রকাশ করি। আমার ক্যাসেট থেকেই হিমেশ গানটি চুরি করেছে। এ প্রসঙ্গে রেশমিয়া বলেন, ‘আমি কেবল গানটি গেয়েছি। ‘এক হসিনা থি’ ও ‘সোনিয়ে যে তেরে নাল’ দুটি গানই মিস্টার ভ‚ষণ কুমারের লেখা। আমরা তার কাছ থেকে অনুমতি নিয়েছি।’

উৎস : যুগান্তর ২০০৮

রাশিয়ান কৌতুক

রুশরা জাতি হিসেবে অনেক কৌতুকপ্রবণ। জীবনের অনেক কঠিন সত্য তারা কৌতুকের মাধ্যমে সহজভাবে তুলে আনে। তারই কয়েকটা এখানে দেওয়া হলো-

‌(১) দুই বান্ধবী গল্প করছে।

প্রথমজন : আর পারি না। বুঝেছিস!আমার স্বামী সব সময় তাঁর আগের বউয়ের কথা বলতে থাকে।

দ্বিতীয়জন : তাও ভালো! আমার স্বামী তো ভবিষ্যতে তার বউ যে হবে, তাকে নিয়ে কথা বলে।

(২) মন:শ্চিকিৎসকের কাছে এসেছেন এক নারী।

নারী : ডাক্তার সাহেব, আমার স্বামী নিজেকে নেপোলিয়ন ভাবা শুরু করেছে।

ডাক্তার : ঠিক আছে, চিকিৎসা শুরু করে দেব শিগগিরই।

নারী : কিন্তু ডাক্তার, চিকিৎসা করার চেয়ে তাকে কোনো এক দ্বীপে ছেড়ে দিয়ে আসা কি বেশি সহজ নয়?

(৩) এক যুবক বইয়ের দোকানে এসে জিজ্ঞেস করছে আপনাদের এখানে কি সাত দিনে কোটিপতি হওয়ার সহজ উপায় বইটি আছে?

– আছে। তবে সে বইটি জোড়া হিসেবে বিক্রি করা হয়, ফৌজদারি আইন, জেলখানা ও জেলে ভিতরে জীবন বইটির সঙ্গে।

(৪) দাদি : যা-ই বলিস! আমাদের সময় গানগুলো ছিল অনেক বেশি মোলোডিনির্ভর।

নাতনি : দাদি! এটা গান বাজছে না! মিক্সচারমেশিন কাজ করছে।

উৎস : প্রথম আলো ২০০৮