কৌতুকসমগ্র-২

১। এক লোক গ্রাম থেকে শহরে এসেছে। এসে দেখে সবাই শুদ্ধ ভাষায় কথা বলছে। তারও শুদ্ধ ভাষায় কথা বলার শখ হলো।
গ্রামের লোক : ইতালিয়ান সোটেলটা কোথায়?
অন্য লোক : সামনের দিকে সাউগাইয়া দেখেন।

২। এক লোক আরেকজনের বাসায় দীর্ঘদিন ধরে মেহমান।
বাড়ির কর্তা : অনেকদিন হয় আপনি এসেছেন। আপনার বউ-বাচ্চা চিন্তা করে ন?
মেহমান : তাই তো আমি তাদেরও এখানে আসার জন্য চিঠি দিয়েছি।

৩। ১ম ছাত্র : তুই এমন উদাস হয়ে বসে রয়েছিস কেন?
২য় ছাত্র : আমি বই কেনার জন্য বাবাকে টাকা পাঠাতে বলেছিলাম ।
১ম ছাত্র : তোর বাবা টাকা পাঠাইনি?
২য় ছাত্র : না, বইটা কিনে পাঠিয়ে দিয়েছে।

৪। বাবা: স্কুল থেকে কোনো জিনিস চুরি করে আনবে না। মনে থাকে যেন চুরি করা মহাপাপ।
ছেলে: তাহলে কলম, খাতা ,পেনসিল ,কোথায় পাব?
বাবা: যে সব আমি অফিস থেকে এনে দেব।

৫। শিক্ষক: বলতো রাজু, রেখা ও বিন্দুর মধ্যে পার্থক্য কি?
ছাত্র: জি স্যার বলব!
শিক্ষক: নির্ভয়ে বল।
ছাত্র: রেখা ও বিন্দু দুইজনেই খুব সুন্দরী, তবে রেখা আমার পাশের বাড়ীতে থাকে,আর বিন্দু একটু দূরে থাকে। এই পার্থক্য।

৬।ছোট ভাই : আপু, মোনাজাতে তোমার জন্য কি চেয়েছ?
বোন : আমার জন্য কিছু চাইনে রে।
ছোট ভাই : তবে কার জন্য চেয়েছো?
বোন : তোর জন্য একজন স্মার্ট দুলাভাই চেয়েছি।

৭। বাবা : কিরে! কাদছিস্ কেন?
ছেলে : মা মেরেছে।
বাবা : তাতেই কাঁদতে হবে?? আমাকে কি কখনও কাঁদতে দেখেছিস?

৮। প্রথম ভদ্রলোক : আমার বয়স পঁচাশি বছর হলো পৃথিবীতে আমার কোন শত্রু হয়নি।
দ্বিতীয় ভদ্রলোক : আবাক কান্ড,এতো বছরেও পৃথিবীতে আপনার কোন শত্রু হয়নি!
প্রথম ভদ্রলোক : যারা হয়েছিল,তারা অনেক আগে মারা গেছে।

৯। শিক্ষক : বলতো মিমি, আম বা যে কোন ফল উপরের দিকে না গিয়ে নিচে পড়ে কেন?
মিমি : উপরে খাওয়ার লোক নেই তাই।

১০। ১টি মেয়ে কয়েনপোলিং ওজন মাপার যন্ত্রে কয়েন ফেলে
নিজের ওজন মাপলেন ৫৮ কেজি
জ্যাকেট খুলে মাপলেন ৫৬ কেজি
জুতো খুলে ৫৫ কেজি
এবার দুপাট্টা খুলে ৫৪ কেজি
এবং
কয়েন সব, শেষ হয়ে গেল।।
১ ভিখারী বললো তুমি খুলতে থাকো পয়সা আমি দিচ্ছি। (সংগ্রহ : প্রজন্ম ডট কম)

পোস্টটি শেয়ার করুন :

এলিন

I'm Alin. Owner of this Blog. This is my personal Bengali Blog. I live in Dhaka, Bangladesh.

One thought to “কৌতুকসমগ্র-২”

Comments are closed.